
প্রভাবশালী কাস্টমারদের নাম বলছেন পাপিয়া..
পাপিয়ার রাজ্যের প্রসার ছিল বিশাল,
পাপিয়া দেশের শীর্ষ পর্যায়ের নেতা থেকে শুরু করে,
সকল পর্যায়ের মানুষের সঙ্গে ছিল তার যোগাযোগ।
পাপিয়ার প্রধান টাকার উৎস ছিল প্রভাবশালী লোকদেরকে ব্ল্যাকমেইল করা।
পাপিয়ার ঘনিষ্ঠভাবে সম্পর্ক ছিল মহিলা যুবলীগের শীর্ষ স্থানীয় ৩ নেত্রীর সাথে ।
রিমান্ডের পর থেকে প্রতিদিনই নতুন নতুন তথ্য পাওয়া যাচ্ছে পাপিয়ার কাছ থেকে ।
র্যাবের কর্মকর্তা জানান, পাপিয়া মদের আসর করতেন তার আস্তানায়..
সেখানে অনেক উচ্চ পর্যায়ের ক্ষমতাধর ব্যক্তিরাও আসতো,
আর সেই আস্তানায় থাকতো উঠতি বয়সের মেয়েরা সুন্দর তরুণীরা ।
পাপিয়াকে জিজ্ঞাসাবাদের করার পর,
সে অনেক উচ্চ পর্যায়ের আওয়ামীলীগ নেতাকর্মীদের নাম বলেছেন ।
যা শুনলে মাথা ঘুরে যাবে সবার।
ক্ষমতাসীন দলের সাবেক এমপির সাথে তার বিজনেস এর সম্পর্ক আছে।
দুদক বলেন..
সকল তথ্য নিয়ে ওইসব নেতা-কর্মীদেরকে গ্রেফতার করে তাদেরকে আইনের আওতায় আনা হবে ।
সূত্রে জানা যায় পাপিয়াকে রিমান্ডে নেওয়ার পর,
সে অনেক নেতাকর্মীর নাম বলে দিয়েছেন,
এতে অনেক আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীরা ঘুম হারাম হয়ে গেছে।
যারা পাপিয়ার কাছ থেকে অনৈতিক সুবিধা ভোগ করতেন ।
Leave a Reply