
পাপিয়া দুই ধর্মের অনুসারী ছিলেন..
পাপিয়া জন্মগত সূত্রে মুসলিম পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন।
তার বাবা-মা সবাই মুসলমান ছিলেন।
পাপিয়া ইসলাম ধর্মের পাশাপাশি হিন্দু ধর্ম পালন করতেন ।
তিনি মাঝে মাঝে কালীমন্দিরে যেতেন, এবং শিবলিঙ্গের পূজা করতেন ।
পাপিয়াকে যখন গ্রেপ্তার করা হয়, তখন তার এক হাতে ছিল কাবার ট্যাট, এবং অন্য হাতে ছিল মন্দিরের ট্যাটু।
এইজন্য মনে করা হয় পাপিয়া দুই ধরনের ধর্ম অবলম্বন করতেন।
পাপিয়াকে জিজ্ঞাসাবাদের পর, দুইজন প্রভাবশালীর নাম বললেন পাপিয়া ।
পাপিয়া এসব প্রভাবশালীর কাছ থেকে ব্ল্যাকমেইল করে টাকা নিতেন।
প্রথমদিকে পাপিয়া সুন্দরী মেয়েদেরকে দিয়ে তার আস্তানায় দেহ ব্যবসা করত।
পরবর্তীতে সেই ভিডিওগুলো গোপন সিসি ক্যামেরায় রেকর্ড করা হতো।
তারপর ওই ভিডিওগুলো দিয়ে ওই সব লোকদের কে ব্ল্যাকমেইল করে টাকা ইনকাম করত পাপিয়া ।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক একজন ব্যক্তি বলেন..
প্রথমে সুন্দরী মেয়েদের উলঙ্গ পিকচার তুলে পাঠায় তার কাস্টমারের কাছে।
পরবর্তীতে তাদের আস্তানায় আসার পর ওই মেয়েগুলো সঙ্গে মেলামেশা করার পর,
সেগুলো গোপন ক্যামেরায় ধারণ করে রাখে।
পরবর্তীতে ওই ক্যামেরাগুলো দিয়ে সেই ব্ল্যাকমেইল করত ।
লোকটি বলে এভাবে আমাকে ব্ল্যাকমেল করছে ।
Leave a Reply