
পাপিয়ার কার্যকলাপের সাথে জড়িত শীর্ষ তিন নেত্রী
শামীমা নূর পাপিয়া ছিলেন নরসিংদী জেলার মহিলা যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক।
তার ক্ষমতার বলে,
সে অনৈতিক কাজ, অবৈধ অস্ত্র বাজার, জাল টাকার ব্যবসা, ব্ল্যাকমেইল করা, এবং গ্রাম থেকে চাকরি দেখার লোভ দেখিয়ে স্কুল-কলেজ পড়ুয়া মেয়েদের কে নিয়ে পতিতাবৃত্তি করা ছিল তার বড় ব্যবসা ।
পাপিয়াকে গত শনিবার শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়।
পরবর্তীতে পাপিয়া এবং তার স্বামীর বিরুদ্ধে মামলা করা হয়,
এই মামলায় আদালত তাদেরকে ১৫ দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করে ।
রিমান্ডের প্রথম দিনে চঞ্চল দত্ত বলেছেন পাপিয়া,
একথা গণমাধ্যমকে জানিয়েছেন পাপিয়ার বিরুদ্ধে মামলা তদন্তকারী কর্মকর্তা।
পাপিয়া বলেছেন..
মহিলা যুবলীগের শীর্ষস্থানীয় দুই জন নেত্রী এবং সাবেক একজন নারী সংসদের আশ্রয়-প্রশ্রয় নিয়ে তারা এই মাদক ব্যবসা ও চাঁদাবাজি করতেন ।
পাপিয়া আরো বলেছেন…
চাকরি দেওয়ার লোভে এবং লোকদেরকে বিদেশে পাঠানোর কথা বলে তাদের থেকে বিপুল পরিমাণে টাকা নিয়েছেন তারা ।
মামলা তদন্তকারী কর্মকর্তা বলেন…
পাপিয়ার বিরুদ্ধে বিদেশে লোক পাঠানোর কথা বলে এক লোকের কাছ থেকে আড়াই লক্ষ টাকা নিয়েছে,
সে টাকা চাইতে গেলে পাপিয়া তাকে মারধর করে,
সেই লোকটি মামলা করতে এসেছিল,
পরবর্তীতে তাকে নরসিংদী জেলায় মামলা করতে বলা হয় ।
Leave a Reply