প্র’ত্যেক আসামিকে কারাগারে নিয়ে যাওয়ার পর কারাগারের রেজিস্ট্রারে তার নাম-পরিচয়সহ সব কিছু লেখা হয়।
প’রীমনির ক্ষেত্রেও ব্যতিক্রম ঘটেনি। কারা কর্মকর্তারা রেজিস্ট্রারে তার নাম-ঠিকানাসহ তথ্য লিপিবদ্ধ করতে যান। ওই সময় এক কারা কর্মকর্তা পরীর কাছে জানতে চান, ‘কেমন আছেন আপনি?’
প’রীমনির জবাব, ‘মশার কারণে সারা রাত ঘুমাতে পারিনি। এতজন একসঙ্গে থাকতে গিয়ে;ও কষ্ট হচ্ছে। এভাবে কোনো দিন থাকিনি। অশা;ন্তিতে আছি।’
প’রে কারা কর্মকর্তারা নায়িকাকে বলেন, ‘কারা;গারে শান্তি;র খোঁজ করলে চলবে? কারা;গার চলে কারাবি;ধি অনুযায়ী। বন্দী হিসেবে আপনি যা সুবিধা পা;ওয়ার কথা, এর বেশি পাবেন না।’
‘আ’পনি ম্যা;রিড, নাকি আনম্যারিড?’ কারা কর্মকর্তার এই প্রশ্নের জবাবে পরী বলেন, ‘আমি আ;নম্যারিড।’ কারাগারের রেজিস্ট্রারে সেই তথ্যই লেখা হয়ে;ছে।
য’দিও পরীর একাধিক বি;য়ের খবর প্রচলিত আছে। এক কারা কর্মকর্তা বলেন, বন্দী কারা;গারে যা;ওয়ার পর রেজি;স্ট্রারে তার পরিবারের সবার নাম লিখে রাখা হয়।
য’খন তার মুক্তি মেলে তখন ওই তথ্য নতুন করে যা;চাই করা হয়। তিনি উদা;হরণ দিয়ে বলেন, ধরুন একজন বললো তার তিন ছে;লে আছে। তখন জিজ্ঞেস করা হয়, আপনার মে;জো ছেলের নাম কী? বলার পর সেটা রেজিস্ট্রারে লিখে রাখা হয়।
মুক্তির সময় তাকে জি;জ্ঞেস করা হয়, আপনার মেজো ছেলের নাম কী? যদি নামের গ;রমিল না হয় তাহলে ধরে নেয়া হয় যে সঠিক ব্য;ক্তিকেই মু;ক্তি দেওয়া হচ্ছে।
Leave a Reply